আমাদের সমাজে প্রচলিত ১৩৯ টি কুসংস্কার | যা থেকে বিরত থাকা জরুরি


 ১. নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।

২. নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।

৩. মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে জামাইয়ের অকল্যাণ হবে।

৪. স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক পুষ্প না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।

৫. দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।

৬. গলায় কর্তন করা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।

৭. বেচা কেনার সময় জোড় পরিমান রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।

৮. বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, সেই সময় তাদের মধ্যে অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলা হয় উঠে ‘দোস্ত তোর হায়াত আছে।’ রিজন একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।

৯. সহসা বাম চক্ষু কাঁপলে দুখ: আসে।

১০. থাকার জায়গা হতে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন হতে ডাকলে অমঙল হয়।

১১. বরের নাম জাবে না এতে অমঙল হয়।

১২. বাছুর এর গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কু দৃষ্টি হতে বাচা যায়।

১৩. বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তের মধ্যে দাঁত ফেললে ভালো দাত উঠে।

১৪. খাওয়ার টাইম সালাম দেয়া-নেয়া যাবে না।

১৫. কাউকে দেখে বলা- আপনার কথা হচ্ছিল আপনার হায়াত আছে।

১৬. কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে আত্মীয় আসবে মনে করা।

১৭. ঘর থেকে বাহির হওয়ার টাইম খালি কলস ,কালো বিড়াল, ঝাটা দেখলে অশুভ।

১৮. খাওয়ার পর যদি কেউ অঙ্গ মোচড় দেয়, তবে খণ্ড কুকুরের পেটে চলে যায়।

১৯. ঘর থেকে বের হয়ে পিছন দিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ ।

২০. খানার সময় হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করছে মনে করা।

২১. বৃষ্টির সময় সূর্যের আলো লক্ষ্য দিলে শিয়ালের বিয়ে হয়। ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।

২২. ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।

২৩. কামরার ময়লা জল রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।

২৪. বাসর ঘরে গিন্নী কাছে দেন মোহর মাপ চেয়ে নিলেই চলে, দেওয়ার জন্য হয়ে যায় না।

২৫. খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমংগল হয়। কাউকে শুধুমাত্র জল দেয়া সমীচীন না।

২৬. কুরআন মাজীদ হাত হতে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল/লবন দিতে হয়।

২৭. এক্সাম পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। খেলে পরীক্ষায় ডিম (শুন্য) পায়।

২৮. মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মরণ দেখবে না।

২৯. জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান উৎপত্তি নিবে।

৩০. রোদে অর্ধেক দেহ রেখে বসলে জ্বর হবে।

৩১. রাতেরবেলা বাঁশ কর্তন করা যাবে না। রাতেরবেলা বৃক্ষ হতে ফল পাড়া কর্তব্য না ।

৩২. রাত্রিতে বৃক্ষের পত্র ছিঁড়া যাবে না।

৩৩. বাড়ি থেকে বের হয়ে বিধবা রমণী চোখে পড়লে গমন অশুভ হবে।

৩৪. কামরার চৌকাঠে বসা যাবে না।

৩৫. মহিলাদের বিশেষ দিন গুলোতে সবুজ বস্ত্র পড়তে হয়,তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।

৩৬. বিধবা মানবীকে পোশাক পরিধান করতে হয়।

৩৭. ভাঙ্গা আয়না দিয়ে গঠন নোটিশ যাবে না।

৩৮. ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।

৩৯. নিউ পোশাক পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।

৪০ নতুন পোশাক পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।

৪১. আখিতে হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোয়ালে সুস্থ হয়ে যায়।

৪২. আশ্বিন মাসে ললনা বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।

৪৩. খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।

৪৪. রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।

৪৫. গেঞ্জি এবং গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।

৪৬. খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় লাইট দেওয়ার জন্য হয়। না হলে কক্ষে বিপদ আসে।

৪৭. গোছলের পর গাত্রে তেল মাখার পূর্বে কোন কয়েকটি খেতে নেই।

৪৮. মহিলার পেটে ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে কয়েকটি কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।

৪৯. পাতিলের ভিতরে থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।

৫০. বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দেওয়ার জন্য হবে।

৫১. বাচ্চাদের শরিরে ইস্পাত বা তাবিজ থাকতে হবে।

৫২. রুমাল দিলে ঝগড়া হয়। ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি সৈকত দেয়া যাবে না।

৫২. হোঁচট খেলে মনে করা ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।

৫৪. হাত হতে প্লেট পড়ে গেলে অতিথি আসবে।

৫৫. নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে কল্যাণ লক্ষণ।

৫৬. নিউ স্ত্রীকে কোমল স্থানে বসতে দিলে মেজাজ কোমল থাকবে।

৫৭. কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।

৫৮. তিন সড়কের মোড়ে বসতে নাই।

৫৯. রাতেরবেলা নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।

৬০. রাতেরবেলা কাক বা কুকুর ডাকলে বিপদ আসবে।

৬১. শকুন ডাকলে, বিড়াল কাদলে মানুষ মারা যাবে। পেঁচা ডাকলে ঝুকিপুর্ণ আসবে।

৬২. কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, বাবা-মা ডাকলেই স্বয়ং হয়ে যায়, পর্দা লাগে না।

৬৩. দোকানের ১ম কাস্টমার ফেরত দেওয়ার জন্য নেই।

৬৪. পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ডিম যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।

৬৫. আঙ্গুলের ইশারায় সমাধি দেখালে সেই আঙ্গুল পঁচে যায়।

৬৬. নতুন বউকে শ্বশুর বাড়িতে নরম স্থানে বসতে দিলে বউয়ের মেজাজ কোমল থাকে।

৬৭. বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ ‘সদকা’করতে হয়।

৬৮. কুকুরকে চরণ কর্তৃক বাড়িতে বন্ধুর করতে দেখলে কারো মৃত্যুর আশঙ্কা আছে, এটি মনে করা।

৬৯. জোড়া কলা খেলে জমজ সন্তান আবির্ভাব নেয়।

৭০. রাতে নখ, চুল, দাঁড়ি গোফ প্রভৃতি কাটতে নেই।

৭১. প্রথম সন্তান মারা গেলে পরবর্তী সন্তানের কান ছেঁদা করে দিতে হয়, তাতে সে দীর্ঘ হায়াত পায়।

৭২. ভাই-বোন মিলে মুরগি জবাই করা যায় না।

৭৩. কামরার পঁচা জল রাত্রিতে কক্ষের বাইরে ফেলতে হয়ে যায় না, তাতে সংসারে অনিষ্ঠ হয়।

৭৪. বাড়ি হতে বের হওয়ার টাইম পেছন থেকে ডাক দিলে তার গমন অশুভ হয়।

৭৫. ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হয়।

৭৭. কোরআন শরিফ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল ‘সদকা’করতে হয়, না হলে মাথার কেশ উঠে যায়।

৭৮. ছোট বাচ্চাদের দাঁত পাঠ করলে তা ইঁদুরের গর্তের মধ্যে ফেলতে হয়, না হলে দাঁত আঁকাবাঁকা হয়।

৭৯. ভাঙ্গা কুলায় লাথি মারলে ভূমির ফসল হ্রাস পায় যায়।

৮০. গর্ভবর্তী মহিলাকে এক কাতে শয়ন করতে নেই। এতে ছোট্ট শিশু প্রতিবন্ধী হয়।

৮১. বাড়ি থেকে বের হওয়ার টাইম পেছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ; তাতে যাত্রা ভঙ্গ হয়ে যায় বা যাত্রা অশুভ হয়।

৮২. রাতে বাঁশ কর্তন করা যাবে না।

৮৩. রাতে উদ্ভিদের পত্র ছিঁড়া ও ফল তোলা নিষেধ।

৮৪. বাড়ি হতে বের হয়ে বিধবা ললনা চোখে পাঠ করলে অশুভ হয়।

৮৫. ঘরের চৌকাঠে বসা, দরিদ্রতার লক্ষণ।

৮৬. মহিলাদের বিশেষ দিনে সবুজ বস্ত্রের কতিপয় একটা পড়তে হয় ও তাদের হাতের কিছু ভোজন করা যায় না।

৮৭. বিধবা মানবীকে অবশ্য অবশ্যই কাপড় পরিধান করতে হবে।

৮৮. ভগ্ন আয়না দ্বারা চেহারা দেখা যাবে না, তাতে অমঙ্গল হয়, চেহারার উজ্জ্বলতা বিকৃত হয়।

৮৯. ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসে, আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসে।

৯০. নব কাপড় পরিধান করার প্রথমে তা আগুনে ছ্যাঁকা দিতে হয়।

৯১. নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাতে নেই।

৯২. গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয়।

৯৩. আশ্বিন মাসে কোনো ললনা বিধবা হলে তার আর কোনো দিন বিয়ে হয় না।

৯৪. সোমবারের দিন কাউকে শাদির প্রস্তাব দেয়া নিষেধ।

৯৫. রাতের কাউকে সুঁই-সূতা দেওয়ার জন্য নেই।

৯৬. গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে তা সেলাই করে ব্যবহার করতে মানা।

৯৭. খালি কামরায় সন্ধ্যায় লাইট দেওয়ার জন্য হয়, না হলে বিপদ অনিবার্য।

৯৮. নবী করিম সা.-এর নাম শুনলে হাতে চুম্বন খাওয়া, তদ্রুপ মক্কা-মদিনার ফটো দেখলে চুমো খাওয়া।

৯৯. গর্ভবতী মহিলার জন্য কোনো কিছু কাটাকাটি কিংবা জবাই করা নিষিদ্ধ, তাতে শিশু ঠোঁট কর্তন করা আবির্ভাব নেয়।

১০০. পাতিলের ভিতরে খণ্ড থাকা সিচুয়েশনে তা খেলে পেট বিশাল হয়।

১০১. বাড়ি হতে বের হওয়ার টাইম সামনে খালি কলস নিয়ে কেউ গেলে বা খালি কলস পড়লে যাত্রা অশুভ হয়।

১০২. ছোট বাচ্চাদের অঙ্গে লোহা জাতীয় কয়েকটি বেঁধে দিতে হয়, তাতে সে অভদ্র জ্বীন-শয়তানের ইফেক্ট থেকে রক্ষা পায়।

১০৩. রুমাল, ছাতা, হাতঘড়ি প্রভৃতি কাউকে তীর দিতে হয়ে যায় না।

১০৪. হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ বিদ্যমান মনে করা হয়।

১০৫ হাত হতে প্লেট পড়ে গেলে অতিথি আসবে বলা হয় মনে করা।

১০৬. নব বিবি কোনো চমৎকার কাজ করলে তা কল্যাণ লক্ষণ বলে মনে করা।

১০৭. ইষ্টি কুটুম পক্ষি ডাকলে হয়ে যায় আসবে।

১০৮. তিন সড়কের মোড়ে বসতে মানা, তাতে জাত উজাড় হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

১০৯. পর পর অল্পসংখ্যক সন্তান মারা যাওয়ার পর পোলা হলে বড়শি পুড়ে তার কপালে আঁচড় দেয়া দরকার।

১১০. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর আসলে পক্ষান্তরে খাদ্য আটকে গেলে কেউ তাকে ভাবনা করছে বা গালি দিচ্ছে মনে করা।

১১১. কাকের ডাক সমস্যার পূর্বাভাস মনে করা।

১১২. শকূন ডাকলে বা দেখলে কেউ মারা যাবে, এটি মনে করা।

১১৩. অনুরূপভাবে পেঁচার ডাককেও বিপদের কারণ মনে করা।

১১৪. মৃতের বাড়িতে ৩ দিন পযর্ন্ত মাছ-গোশত না খাওয়া, বাধ্যতামূলক নিরামিষ আহার করা উচিত।

১১৫. দুজনের কথার ফাঁকে টিকটিকির আওয়াজকে কথার সত্যায়ন মনে করা।

১১৬. কারো মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দেয়া আবশ্যক মনে করা, না হলে মাথায় শিং গজায়- এমনটা ভাবা।

১১৭. পুরুষের অন্তরে লোম থাকা স্ত্রীকে ভালোবাসার পরিচায়ক মনে করা।

১১৮. নিউ স্বামী বাজার না করা পর্যন্ত এক পদ দ্বারা খাওয়ানো।

১১৯. নিউ বউকে শ্বশুরালয়ে কমপক্ষে আড়াই দিন অবস্থান করতে হয়।

১২০. পাতিলে ভাত খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়।

১২১. সমাধির খোদাইয়ের সময় ১ম কোপের মাটি রেখে দেয়া।

১২২. গরুর বাছুরের সুরে জুতার টুকরা ঝুলিয়ে দিলে সেটি মানুষের কুদৃষ্টি হতে বেঁচে থাকে।

১২৩. দাঁত উঠতে দেরি হলে সাত থাকার জায়গা হতে চাল উঠিয়ে তা রান্না করে কাককে খাওয়ানো ও নিজেও খাওয়া।

১২৪. সকালে ঘুম হতে উঠে বাড়ি ঝাটা দেয়ার আগ পর্যন্ত খাওয়ার জন্য কাউকে কোনো কয়েকটি দেয়া নিষেধ।

১২৫. রাতে কোনো কিছুর লেনদেন করা সুন্দর নয়।

১২৬. প্রভাতে দোকান খোলে নগদ বিক্রি না করা পর্যন্ত কাউকে বাকি দেয়া নিষেধ, তাহলে সারাদিন কেবল বাকিই বিক্রি করতে হয়।

১২৭. দাঁড়িপাল্লা অথবা মাপার ব্যাপার পায়ে লাগলে বা হাত থেকে পাদদেশে পড়ে গেলে সেটাকে আদাব করতে হয়, না হলে কামরার লক্ষ্মী চলে যায়।

১২৮. আচমকা বাম আঁখি কাঁপলে দুঃখ আসবে মনে করা।

১২৯. রাতে কাউকে চুন দেওয়ার জন্য হলে সেই সময় চুনকে চুন না বলে দধি বলতে হয়।

১৩০. রাস্তায় চলা সময় হোঁচট খেলে পিছিয়ে পুনরায় চলা শুরু করতে হয়।

১৩১. ফলবান তরু বা কাননে মানুষের অসাধু নজর এড়াতে মাটির পাতিলে সাদাকালো রং মেখে তা ঝুলিয়ে রাখতে হয়।

১৩২. বিনা ওজুতে বড়পীর আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে দেহের পশম পড়ে যায়।

১৩৩. সূর্যগ্রহণের টাইম গর্ভবতী নারীরা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তান নাক-কান বা ওষ্ঠ খনন করা পরিস্থিতিতে উৎপত্তি নেয়।

১৩৪. মহিলাদের হাতে বালা বা চুড়ি না পাঠ করলে জামাইয়ের অকল্যাণ হয়।

১৩৫. স্ত্রীর নাকে নাক পুষ্প পরিধান স্বামীর জন্য মঙ্গলজনক মনে করা।

১৩৬. দা, কাঁচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে তা সেলাম করা। না হলে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে মনে করা।

১৩৭. বরের নাম মুখে বলা যাবে না এতে বরের অমঙ্গল হয়।

১৩৮. নব বউকে বাপের বাড়ি থেকে ধান এনে বরের বাড়ির গোলায় রাখা।

১৩৯. ঢেঁকির ওপর বসে অন্ন করলে বউ মারা যায় বলা হয়ে থাকে মনে করা।


এছাড়া এলাকাভেদে এইরকম অনেক কুসংস্কারের প্রচলন রয়েছে। আমাদের উচিত এসব কুসংস্কার হতে বেঁচে থাকা। আল্লাহতায়ালা সবাইকে প্রচলিত এই সব কুসংস্কার হতে বেঁচে থাকার তওফিক অৰ্পণ করুন। আমিন।


সূত্র: ইন্টারনেট।

পরবর্তী পোষ্ট পূর্ববর্তী পোষ্ট